1. admin@pratidineralo24.com : admin :
মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ১০:৫৫ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
তাড়াশে প্রাথমিক শিক্ষা স্তরে গমনোপযোগী প্রতিবন্ধী শিশু ও তাদের শিখন চাহিদা সনাক্তকরণে অংশীজনদের সাথে মতবিনিময় সভা  অনুষ্ঠিত  সুন্দরগঞ্জের দূর্গম চরে শীতবস্ত্র বিতরণ বিচারক নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্য : নওগাঁর পিপিকে হাইকোর্টে তলব সিরাজগঞ্জে সাইকো সোস্যাল ইভেন্ট অনুষ্ঠিত নাগরপুরে সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান এর বিরুদ্ধে মামলা সিরাজগঞ্জে এক মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার মহান বিজয় দিবসে তাড়াশে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনা মহান বিজয় দিবসে তাড়াশে ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও পুরুস্কার বিতরনী অনুষ্ঠান তাড়াশে বীর মুক্তিযোদ্ধা মোয়াজ্জেম হোসেনের ইন্তেকাল তাড়াশে তিন দিন ব্যাপী বিজয়মেলার উদ্বোধন

সুন্দরগঞ্জে পশু-পাখি নিয়ে নিদারুন কষ্টে বানভাসিরা

প্রতিদিনের আলো ২৪ ডেস্ক :
  • প্রকাশের সময় : সোমবার, ৮ জুলাই, ২০২৪
  • ১৪ বার পঠিত
হযরত বেল্লাল, সুন্দরগঞ্জ (গাইবান্ধা) প্রতিনিধিঃ
 গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার সার্বিক বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে। উজানের নেমে আসা ঢল অব্যাহত থাকায় নতুন এলাকা প্লাবিত হয়ে পানিবন্ধি মানুষের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে। সরকারি অফিসগুলোর তথ্যের ভিত্তিত্বে জানা গেছে উপজেলার ছয়টি ইউনিয়নের পানিবন্ধি মানুষের সংখ্যা ৩০ হাজার। কৃষিতে ১ হাজার ৩৯৪ হেক্টর জমির বিভিন্ন ফসল ডুবে গেছে। পানি উঠেছে ৩৫টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে। এরমধ্যে প্রাথমিক ৩৩টি এবং মাধ্যমিক ২টি। বিশেষ করে গৃহপালিত পশুপাখি নিয়ে বানভাসিরা নিদারুন কষ্টে রয়েছে। বানভাসিদের মাঝে বিশুদ্ধ পানি, ওষুধ, যোগাযোগ ব্যবস্থা,  চিকিৎসা সেবা ও পশু খাদ্যের সংকট দেখা দিয়েছে। সরকারিভাবে এ পর্যন্ত পানিবন্ধি পরিবারের জন্য বরাদ্দ মিলেছে ৩০ মেট্রিকটন চাল ও  ৪০০ প্যাকেট শুকনা খাবার।
          সুন্দরগঞ্জ উপজেলার তারাপুর, বেলকা , হরিপুর, চন্ডিপুর, শ্রীপুর ও কাপাসিয়া ইউনিয়নের উপর দিয়ে প্রবাহিত তিস্তা নদী। পানিবৃদ্ধি অব্যাহত থাকায় নতুন এলাকা প্লাবিত হচ্ছে।
          গত ১০ দিন হতে গরু, ছাগল, হাঁস ও মুরগী নিয়ে নিদারুন কষ্টে রয়েছেন জানালেন কাপাসিয়া ইউনিয়নের ইউপি সদস্য রফিকুল ইসলাম। মানুষের চেয়ে বেশি কষ্টে রয়েছে পশু-পাখি। পানিতে, নৌকায় এবং কলাগাছের ভেলায় রাখা হয়েছে পশু-পাখিগুলোকে। উচু স্থানে পশু-পাখিগুলোকে সরিয়ে নিলেও দেখা দিয়েছে খাদ্য সংকট।
          উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মো. ওয়ালিফ মন্ডল জানান,  বন্যা কবলিত ইউনিয়নের চেয়ারম্যানদের তর্থ্যের ভিত্তিতে জানা গেছে ছয়টি ইউনিয়নের  ৩০ হাজার মানুষ পানিবন্ধি হয়ে পড়েছে। পরিবারগুলো উচু স্থান, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, বাঁধে এবং আশ্রয় কেন্দ্রে অবস্থান করছে। ইতিমধ্যে জেলা প্রশাসকের কার্যালয় হতে ৩০ মেট্রিকটন চাল ও ৪০০ প্যাকেট শুকনা খাবারের প্যাকেট বরাদ্দ পাওয়া গেছে।
          উপজেলা নিবার্হী অফিসার মো. তরিকুল ইসলাম জানান, সার্বক্ষণিক বন্যা পরিস্থিতি মনিটরিং করা হয়েছে। স্থানীয়ভাবে সকল প্রকার ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। ইতিমধ্যে বানভাসিদের মাঝে সরকারি বরাদ্দ ইউনিয়ন পরিষদের মাধ্যমে বিতরণ করা হয়েছে।
Facebook Comments Box
এই ক্যাটাগরির আরও খবর